Course Thumbnail

Cyber Security & Ethical Hacking

4

Months

৮0+

Hours of Lessons

৪০+

Total Lessons

কী কী থাকছে এই ক্যারিয়ার পাথে

  • 1

    অফলাইন

  • 2

    ক্লাস মেয়াদ ৩ মাস

  • 3

    সপ্তাহে ৩ দিন ক্লাস

  • 4

    ৪০ + ক্লাস

  • 5

    ২ ঘণ্টা ক্লাস টাইম

  • 6

    বেসিক টু এডভান্স লেভেল

  • 7

    ৫ টা প্রোজেক্ট

  • 8

    রিয়েল-ওয়ার্ল্ড প্রজেক্ট

  • 9

    ফ্রিলাঞ্ছিং মার্কেট প্লেস

10500.00

Starting Date

23 April, 2025

সাইবার সিকিউরিটি (Cyber Security) এবং এথিক্যাল হ্যাকিং (Ethical Hacking) বর্তমানে ডিজিটাল দুনিয়ায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নিচে কেন এগুলো দরকার এবং এদের প্রয়োজনীয়তা কী, তা বিস্তারিতভাবে বলা হলো:

সাইবার সিকিউরিটি কেন দরকার?

সাইবার সিকিউরিটি হলো এমন একটি প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা যার মাধ্যমে কম্পিউটার, সার্ভার, মোবাইল ডিভাইস, নেটওয়ার্ক এবং ডেটাকে অনুপ্রবেশকারী, ম্যালওয়্যার, ভাইরাস, ফিশিং এবং অন্যান্য সাইবার আক্রমণ থেকে সুরক্ষা প্রদান করা হয়।

দরকার কারণ:

1. ডেটা সুরক্ষা - ব্যক্তিগত, আর্থিক, এবং ব্যবসায়িক তথ্য হ্যাক হয়ে যেতে পারে।

2. ব্যবসার সুনাম রক্ষা - হ্যাক হলে প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বাসযোগ্যতা হারায়।

3. অর্থনৈতিক ক্ষতি রোধ - সাইবার হামলায় কোটি কোটি ডলারের ক্ষতি হয় বিশ্বজুড়ে।

4. সরকারি ও গোপন তথ্য রক্ষা - দেশের নিরাপত্তার জন্য।

5. ই-কমার্স এবং অনলাইন ব্যাংকিং নিরাপদ রাখা - যেন গ্রাহকরা নিশ্চিন্তে লেনদেন করতে পারে।

এথিক্যাল হ্যাকিং কেন দরকার?

এথিক্যাল হ্যাকিং মানে হচ্ছে অনুমোদিত ও নৈতিক উপায়ে কোনো কম্পিউটার সিস্টেম, নেটওয়ার্ক বা অ্যাপ্লিকেশনের দুর্বলতা খুঁজে বের করা, যাতে হ্যাকারদের আগেই সেই সমস্যাগুলো সমাধান করা যায়।

দরকার কারণ:

1. প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপ নেওয়া যায় আগে থেকেই।

2. সিস্টেমের দুর্বলতা চিহ্নিত করা যায় - যা সাধারণভাবে বোঝা যায় না।

3. হ্যাকারদের মত চিন্তা করে প্রতিরোধ গড়া যায়।

4. ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও গ্রাহকদের আস্থা বৃদ্ধি পায়।

5. আইনি ও নিরাপদ উপায়ে হ্যাকিং শেখা সম্ভব হয়।

সাইবার সিকিউরিটি এবং এথিক্যাল হ্যাকিং–এর চাহিদা বর্তমানে বিশ্বব্যাপী খুবই উচ্চ এবং দিন দিন আরও বাড়ছে। ডিজিটালাইজেশন যত বাড়ছে, হ্যাকিংয়ের ঝুঁকিও ততই বাড়ছে। নিচে বিস্তারিতভাবে বলা হলো:

চাহিদা কেমন এবং কেন বাড়ছে?

1. বিশ্বজুড়ে ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন

👉 সরকারি অফিস, ব্যাংক, হাসপাতাল, ই-কমার্স– সবকিছুই এখন অনলাইনে।

👉 এর ফলে ডেটা চুরি, র‍্যানসমওয়্যার অ্যাটাক ইত্যাদির ঝুঁকি বেড়েছে।

2. সাইবার আক্রমণ বাড়ছে

👉 প্রতিদিন হাজার হাজার সাইবার আক্রমণ হচ্ছে।

👉 শুধু বড় প্রতিষ্ঠান নয়, ছোট ব্যবসাও হ্যাকের টার্গেট।

3. জব মার্কেটে বিশাল সুযোগ

👉 সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্টদের জন্য প্রচুর চাকরি আছে।

👉 এথিক্যাল হ্যাকারদের চাহিদা সরকার, ব্যাংক, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সবখানেই।

4. প্রতিষ্ঠানগুলো নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন হচ্ছে

👉 এখন প্রতিটি বড় প্রতিষ্ঠানে সিকিউরিটি টিম থাকা বাধ্যতামূলক হয়ে গেছে।

👉 এথিক্যাল হ্যাকিং সার্ভিস এখন আলাদা করেও অনেকে অফার করে।

5. বিদেশে উচ্চ বেতনের সুযোগ

👉 ইউএস, ইউকে, কানাডা, জার্মানি– এসব দেশে সাইবার সিকিউরিটির জন্য $80,000 - $150,000+ পর্যন্ত বার্ষিক আয় হয়।

কিছু বাস্তব তথ্য (২০২5 পর্যন্ত প্রাসঙ্গিক):

👉 বিশ্বে সাইবার সিকিউরিটির চাকরির ঘাটতি রয়েছে ৩.৫ মিলিয়নের বেশি।

👉 গ্লোবাল সাইবার সিকিউরিটি মার্কেট সাইজ (2025 এ) প্রায় $300 বিলিয়ন ছাড়িয়ে যাবে।

👉 এথিক্যাল হ্যাকারদের জন্য বিশেষ করে CEH (Certified Ethical Hacker) সার্টিফিকেট এর ডিমান্ড খুব বেশি।

যেকোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন 01326314022 নাম্বারে।

কোর্স ইনস্ট্রাক্টর

Course Instructor

Mokbul Hussain

Lead Instructor

Software Engineer

সাধারণ প্রশ্নাবলী